ক্রিকেট আজব খেলা কেউবা মারছে ঢেলা মুগুর মেরে মারতে ঢেলা খাটছে সবাই মেলা । কভু সাদা কখনও লাল ছোট্ট কাঠের বল ভাঙতে বেড়া তিনটে খুঁটির প্রাণান্ত সব ছল ! পেস
বিজন সম্মানিত ইতিহাসের অসুর পাঁচ হাজার বছর ধরে আমি তোমার বল্লমের নিচে চিৎ হয়ে আছি। বাল্মিকির ও আগে আমি জন্মেছি-দাস। ভূমিদাস ও জন্মেছি আমি তিন হাজার বছর। আজো আছি আমি
অমল কুমার বর্মন বাজেটের গেজেট অনেকের স্বপ্ন রাঙানো বাজেট আমার চালাহীন ঘর নাই খাবার, ভরে না পেট জোছনার আলো খাই বলে দেবো ভ্যাট মাথার ঘাম পায়ে ফেলি বলে দেবো ভ্যাট
আহমদ ছফা বাংলাসাহিত্যে যিনি প্রথাবিরোধী লেখক হিসেবে ঠাঁই করে নিয়েছেন। তাঁর ব্যক্তি চিন্তা ও মননের সাথে ব্যক্তি জীবনের স্ববিরোধ ছিল না। সাধারণের মতো জোয়ারে গা ভাসানোয় তিনি তীব্র বিরোধী ছিলেন।
দূর আকাশের সেই মেঘ নাজনীন সাথী লাল ইটের গাঁথুনিতে চমৎকার তিনতলা বাাড়ি। প্রতিদিন টিউশনী যাওয়া-আসার পথে ও বাড়ির পাশ দিয়ে যেতে হয় সুখীকে। বাড়ির গেটে মাধবীলতার নুইয়ে পড়া ডগা। বারান্দায়
শেখ জলিল তুমি আসবে না জেনেও করি হাঁকডাক পাড়াটা মাতিয়ে রাখি সারাক্ষণ তেমাথার মোড়ে এসে হারিয়ে গেলে পথ দেবদারুর ছায়া আরও দীর্ঘ হয়ে যায়। আশায় আশায় ত্রিকাল গেলো চলে ব্রহ্মপুত্রের
চার্লস সিমিক দেশীয় প্রদর্শনী (Country Fair) অনুবাদঃ শিশির মল্লিক তুমি যদি ছ’পায়া কুকুর না দেখে থাক, কি বা যাই আসে তাতে। আমরা দেখেছি, এবং প্রায়শই কোনাকানছিতে শুয়ে থাকে সে বাড়তি
শিশির মল্লিক টুপ টাপ পতনশব্দে ভাঙ্গে নৈশব্দের রাত কে যেনো বেঘোরে ঘুমায় মধ্যরাত ভেদ করে ভেসে আসে কোন এক ফুর্তিবাজ বেকুবের সুললিত সুর। শীতের হিমেল হাওয়ায় ভাসে নগরের ধুলো শুভ্র
শিশির মল্লিকঃ এক্সপ্রেশন্স্ অব আর্ট নামে ভারত ও বাংলাদেশের শিল্পীদের গ্রুপ আর্ট এক্সিবিশন শুরু হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়নুল আর্ট গ্যালারিতে। গতকাল সন্ধ্যায় প্রদর্শনীর শুভ উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য ড.
মোস্তাফিজুর রহমান : আমার বয়স তখন সবে বারো; সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি। মাধ্যমিক স্কুলের শুরুর দিকের এই দিনগুলো সবার দৌড়-ঝাপ, হৈ-হুল্লড়, আনন্দ-ফূর্তি করেই কাটে। আমারও এসবের মধ্য দিয়েই দিন যাচ্ছিল। সেইসব দিনগুলোতে
মোস্তাফিজুর রহমান : আমার মার্কেস পড়ার অভিজ্ঞতা খুব বেশি দিনের না। যশোরে থাকার দিনগুলোতেই একটু একটু করে বিশ্বসাহিত্যের সব প্রবাদ পুরুষদের চিনতে শুরু করি আর তাদের এক একটা বোমা ফাটানো বই পড়ে