গতকাল টাঙ্গাইলের ডিবি পুলিশ প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করে। প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আসামি মাইনুল হাসান মাসুদ তার স্বীকারোক্তিতে হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া আরো কয়েকজনের নাম উল্লেখ করেছে।
ভুঞাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদ গত ৫ ডিসেম্বর ভুঞাপুর বাজার থেকে বাড়িতে ফেরার পথে দুর্বৃত্তরা তাকে গলা কেটে হত্যা করে।
এ ব্যাপারে গত ৬ ডিসেম্বর ভুঞাপুর থানায় এবং গত ১৫ ডিসেম্বর টাঙ্গাইল জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অপর একটি মামলা করা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ওসি অশোক কুমার সিংহ জানান, দলীয় কিছু নেতার সাথে মতবিরোধ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।