খুঁজুন
টাঙ্গাইল, রবিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৫, ২৪ কার্তিক, ১৪৩২

নাগরপুর রুটে ফিটনেসবিহীন ‘এসবি লিংক’ বন্ধ

সৌজন্যেঃ.. খবরবাংলা২৪.কম
প্রকাশিত: বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫ , ৪:৫৯ অপরাহ্ণ
নাগরপুর রুটে ফিটনেসবিহীন ‘এসবি লিংক’ বন্ধ
 

টাঙ্গাইলের নাগরপুর-পাকুটিয়া সড়ক একসময় ছিল ব্যস্ততম রুটগুলোর একটি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এই রুটে ছায়ার মতো ভর করেছিল অনিয়ম, দুর্নীতি ও ফিটনেসবিহীন যানবাহনের দৌরাত্ম্য। নাম ‘এসবি লিংক’ — তবে যাত্রীদের কাছে পরিচিত ছিল ‘ঝুঁকির প্রতীক’ নামে।

সম্প্রতি পাকুটিয়া এলাকায় ঘটে যাওয়া এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা যেন দীর্ঘদিনের অব্যবস্থার পর্দা সরিয়ে দিল। দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায় এক স্কুলছাত্রী। এই ঘটনার পর ক্ষুব্ধ জনতা ফুঁসে ওঠে, বাসে ভাঙচুর চালায়, আর প্রশাসন অবশেষে নড়ে চড়ে বসে।এরপর থেকেই ‘এসবি লিংক’ বাস বন্ধের দাবিতে এলাকায় নানা প্রচার-প্রচারণা দেখা যায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিষয়টি ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়।

প্রশাসনের খোঁজে উঠে এসেছে চমকে দেওয়ার মতো তথ্য। রুট পারমিটবিহীন, মেয়াদোত্তীর্ণ ফিটনেস সনদ, অদক্ষ চালক, অতিরিক্ত যাত্রী—সবই ছিল এই রুটের নিয়মিত চিত্র। এসবি লিংকসহ আরও কয়েকটি পরিবহন বছরের পর বছর কোনো বৈধ নথি ছাড়াই যাত্রী পরিবহন করে আসছিল।স্থানীয়দের অভিযোগ, পরিবহন মালিকদের প্রভাবশালী সংযোগের কারণেই এতদিন এসব অনিয়মে প্রশাসন কঠোর হতে পারেনি।নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক এক ব্যবসায়ী বলেন, “এই রুটে ভালো মানের গাড়ির খুব অভাব।

এসবি লিংক বন্ধ হওয়ায় মানুষ কিছুটা হলেও নিরাপত্তা পাবে।”এক পরিবহন শ্রমিক জানান, “আমরাও চাই নিয়ম মেনে গাড়ি চলুক। কিন্তু হঠাৎ বন্ধ করে দিলে শ্রমিকদের কষ্ট হয়। আগে প্রশিক্ষণ ও নতুন গাড়ি চালুর উদ্যোগ নিক প্রশাসন।”একাধিক শিক্ষার্থীরা বলেন, “এই রুটে ভয় নিয়ে উঠতে হতো বাসে। এখন যদি নিয়ম ঠিকভাবে মানা হয়, তাহলে আমরাও নিশ্চিন্তে চলাচল করতে পারব।”দুর্ঘটনার পর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গত সোমবার এক বিশেষ সভা হয়। সভায় উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষক, ব্যবসায়ী ও পরিবহন সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। সিদ্ধান্ত হয় ফিটনেসবিহীন ও অনুমোদনবিহীন কোনো গাড়ি আর নাগরপুর-পাকুটিয়া রুটে চলতে পারবে না।

এরই মধ্যে গতকাল রাতে এসবি লিংক বাসস্ট্যান্ড ফাঁকা করে সব গাড়ি ঢাকায় নিয়ে গেছে। স্থানীয়রা জানান, বাস বন্ধের ঘোষণা আসার পরপরই রাতারাতি সব গাড়ি সরিয়ে নেওয়া হয়।
নাগরপুর উপজেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি মোঃ লোকমান হোসেন বলেন,“ইউএনও মহোদয়ের সাথে কথা হয়েছে এবং আমাদের কিছু শর্ত মেনে বাস পুনরায় চালানোর চেষ্টা করা হবে। তবে তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন—‘এসবি লিংক’ নামে কোনো বাস আর চলবে না। বর্তমানে নাম পরিবর্তন করেও তাৎক্ষণিকভাবে বাস চালানো সম্ভব নয়। বিষয়টি আমি ইতোমধ্যে ঢাকা বাস মালিক সমিতিকে অবগত করেছি, তবে তাদের পক্ষ থেকে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।

বাস বন্ধ হলে সাধারণ মানুষের যাতায়াতের কষ্ট হবে, এ কথাও প্রশাসনকে জানিয়েছি।”নাগরপুর উপজেলা সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রফিজ উদ্দিন বলেন,“এই গাড়িগুলো সম্পূর্ণ ফিটনেসবিহীন ও অনিয়মতান্ত্রিকভাবে চলত। আমি চাই, নতুন গাড়ি নির্বাচনের সময় ভালো মানের পরিবহন বাছাই করা হোক, যেন সাধারণ জনগণ আর কষ্ট না পায়।”উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আরাফাত মোহাম্মদ নোমান বলেন,“নাগরপুরবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।

আমরা কিছু বাধ্যতামূলক শর্ত দিয়েছি—প্রতিটি গাড়ির ফিটনেস নবায়ন, চালকের ডোপ টেস্ট, সিসিটিভি স্থাপন ও যাত্রী তালিকা সংরক্ষণ। কেউ নিয়ম ভাঙলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করা হবে।”নাগরপুর রুটে ‘এসবি লিংক’ বন্ধ হওয়া প্রশাসনের সাহসী সিদ্ধান্ত। তবে এটাই শেষ নয় — এই ঘটনায় একদিকে প্রশাসনের দৃঢ়তা যেমন প্রশংসার দাবিদার, অন্যদিকে পরিবহন খাতে দীর্ঘদিনের অব্যবস্থারও প্রতিফলন ঘটেছে। এখন দেখার বিষয়—এই অভিযান কতটা স্থায়ী হয়, আর নাগরপুরবাসী আসলেই কবে নিরাপদ সড়কের নিশ্চয়তা পায়।

                                                                       

কালিহাতী বিএনপির প্রার্থী ঘোষণায় হতভম্ব সাধারণ জনগণ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:৩৫ অপরাহ্ণ
কালিহাতী বিএনপির প্রার্থী ঘোষণায় হতভম্ব সাধারণ জনগণ

টাঙ্গাইল–৪ (কালিহাতী) আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার পর থেকেই উপজেলা জুড়ে শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বহুদিনের নিবেদিতপ্রাণ নেতা, কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেনজীর আহমেদ টিটোকে প্রার্থী না করায় হতবাক হয়ে পড়েছেন তৃণমূল নেতা-কর্মী ও সাধারণ জনগণ।তাদের মতে, দুঃসময়ে দলের পতাকা যিনি ধরে রেখেছিলেন, তিনি উপযুক্ত স্বীকৃতি পাচ্ছেন না।

দলের দুঃসময়ে নেতৃত্বে টিটো আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএনপির ওপর যখন দমন-নিপীড়নের কঠিন সময়, তখনও মাঠে ছিলেন বেনজীর আহমেদ টিটো। একাধিকবার রাজনৈতিক হয়রানি, মামলা-মোকদ্দমা ও হামলার শিকার হয়েও তিনি সংগঠনকে টিকিয়ে রেখেছেন।

বিশেষ করে ছাত্রলীগের হামলায় তাঁর গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনাও তখন ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। তবু তিনি পিছু হটেননি-বরং আরও সাহসী ও দৃঢ়ভাবে মাঠে থেকেছেন।

একজন তরুণ কর্মী বলেন, “টিটো ভাইয়ের গাড়ি ভাঙচুর হয়েছিল, হামলা হয়েছে, তবুও তিনি কখনও ভয় পাননি। তিনি আমাদের শিখিয়েছেন কিভাবে প্রতিকূল সময়েও দলের পতাকা উঁচিয়ে রাখতে হয়।”

তৃণমূলের পুনর্জাগরণ দলীয় সূত্রে জানা গেছে, টিটোর নেতৃত্বেই কালিহাতী উপজেলা বিএনপি নতুন প্রাণ ফিরে পায়। তিনি প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে সংগঠন গড়ে তোলেন, তৃণমূলকে ঐক্যবদ্ধ করেন এবং দলীয় কার্যক্রমে গতি আনেন। বর্তমানে কালিহাতী বিএনপি আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি সুসংগঠিত অবস্থানে রয়েছে।

একজন প্রবীণ নেতা বলেন, “যখন কালিহাতীতে বিএনপির হাল ধরার কেউ ছিল না, তখন টিটো ভাই-ই নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি শুধু নেতা নন, তিনি আমাদের ভরসা ও আশা।”

রাজনৈতিক বাস্তবতায় যোগ্য প্রার্থী স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বেনজীর আহমেদ টিটো শুধু একজন সংগঠকই নন-তিনি একজন অভিজ্ঞ ও ত্যাগী রাজনীতিবিদ, যার জনসম্পৃক্ততা এই আসনে তাঁকে শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে তুলে ধরে।

তাঁর জনপ্রিয়তা, দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা এবং তৃণমূলের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বিএনপিকে নতুন করে আশাবাদী করতে পারে।

একজন বিশ্লেষক বলেন, “বেনজীর আহমেদ টিটো মনোনয়ন পেলে টাঙ্গাইল-৪ আসনে বিএনপি একটি বাস্তব ও শক্তিশালী লড়াইয়ের অবস্থান তৈরি করতে পারবে। দলের জন্য এটি হবে কৌশলগতভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত।”

মানুষের ভালোবাসায় ঘেরা একজন সংগঠক কালিহাতীর সাধারণ মানুষ বেনজীর আহমেদ টিটোকে শুধু রাজনীতিবিদ নয়, একজন মানবিক মানুষ হিসেবেও চেনেন। বিপদে-আপদে, দুঃসময়ে তিনি যেমন ছিলেন দলের পাশে, তেমনি ছিলেন সাধারণ মানুষেরও আশ্রয়স্থল।

একজন সাধারণ ভোটার বলেন, “টিটো ভাই শুধু রাজনীতি করেন না, মানুষকে ভালোবাসেন। তাঁর মতো মানুষ রাজনীতিতে থাকা মানেই জনগণের পাশে থাকা।”

পুনর্বিবেচনার প্রত্যাশা তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের একটাই চাওয়া-দল যেন পুনর্বিবেচনা করে এই আসনে বেনজীর আহমেদ টিটোকে দলীয় মনোনয়ন দেয়। তাদের বিশ্বাস, যিনি নির্যাতনের মধ্যেও সংগঠনকে বাঁচিয়ে রেখেছেন, তিনিই বিএনপির পতাকাকে আগামী নির্বাচনে সম্মানের আসনে পৌঁছে দিতে পারবেন।

কালিহাতীর মানুষের প্রত্যাশা একটাই- দুঃসময়ের সেই সাহসী, ত্যাগী ও নির্যাতিত নেতার হাতেই যেন দায়িত্ব তুলে দেয় বিএনপি।

ঘাটাইল আসনে আজাদ বা মাইনুলকে চান ঘাটাইলবাসী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:৩২ অপরাহ্ণ
ঘাটাইল আসনে আজাদ বা মাইনুলকে চান ঘাটাইলবাসী

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ঘোষিত ‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে পৃথকভাবে কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপির দুই পক্ষ। এতে ঘাটাইল উপজেলাজুড়ে দলীয় বিভাজনের চিত্র আরো স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

শুক্রবার বিকেল ৪টায় ঘাটাইল জিবিজি কলেজ (ব্রাহ্মণশাসন সরকারি কলেজ) মাঠ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা লুৎফর রহমান আজাদ ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মাইনুল ইসলামের সমর্থকরা। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার জিবিজি কলেজ মাঠে এসে শেষ হয়। সেখানে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এ সময় বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও সমর্থক উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় তারা টাঙ্গাইল-৩ আসন (ঘাটাইল) থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পাওয়া এস এম ওয়াবদুল হক নাসিরের মনোনয়ন বাতিল চেয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। তারা লুৎফর রহমান আজাদ বা মাইনুল ইসলামকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে ঘাটাইল আসনে প্রার্থী হিসেবে দেখতে চান বলে জানান। এই দুজনের বিকল্প হিসেবে ঘাটাইলে অন্য কাউকে তারা মেনে নেবেন না বলে মন্তব্য করেন।

নেতাকর্মীরা বলেন, টাঙ্গাইল-৩ আসন এস এম ওবায়দুল হক নাসিরকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, নাসিরের বাড়ি ঘাটাইলে নয়, বাসাইল উপজেলায়। ঘাটাইলের সাবেক এমপি লুৎফর রহমান খান আজাদ ও তৃণমূলের ত্যাগী নেতা মাইনুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে কাজ করছেন। কিন্তু, তাদের কাউকে মনোনয়ন না দিয়ে নাসিরকে দেওয়া হয়েছে। আমরা তা মানি না, কখনো মানব না। দ্রুতই নাসিরের মনোনয়ন বাতিল করে লুৎফর রহমান খান আজাদ বা মাইনুল ইসলামকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেওয়ার দাবি করছি।
সমাবেশে লুৎফর রহমান আজাদ তার সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, বিপ্লব ও সংহতির চেতনা মানে গণতন্ত্র ও ত্যাগের মূল্যবোধকে প্রতিষ্ঠা করা। যারা ত্যাগী কর্মীদের বাদ দিয়ে হঠাৎ করে মনোনয়ন নেয়, তারা সংহতির বার্তা ভুলে গেছে।

অন্যদিকে, উপজেলা বিএনপির একাংশ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াবদুল হক নাসিরের নেতৃত্বে উপজেলার ঘাটাইল গণপাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে মাঠে একটি র‌্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে এলাকায় উত্তেজনা সৃষ্টি হলেও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সার্বক্ষণিক তৎপর ছিল।

বাসাইল-সখীপুরে বিএনপি নেতা আহমেদ আযম খানের শোডাউন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:৩১ অপরাহ্ণ
বাসাইল-সখীপুরে বিএনপি নেতা আহমেদ আযম খানের শোডাউন

বিএনপির মনোনয়ন পাওয়ার পর টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) আসনের প্রার্থী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান বিশাল গাড়ি বহর ও মোটরসাইকেল শোডাউন করেছেন।

শনিবার দিনব্যাপী নিজ আসনে প্রায় ১০ হাজার গাড়ি ও মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে এ শোডাউন করেন তিনি। শোডাউনটি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের তারটিয়া এলাকা থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বাসাইল ও সখীপুরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

এসময় বিভিন্ন স্থানে বিএনপির নেতাকর্মীরা আহমেদ আযম খানকে ফুলের মালা পড়িয়ে বরণ করে নেন। শোডাউনে টাঙ্গাইল, বাসাইল ও সখীপুরের বিএনপির বিভিন্নস্তরের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে দেশে ষড়যন্ত্রের পাঁয়তারা চলছে। যাতে দল ও দেশ গণতন্ত্রে ফিরতে না পারে।

তিনি বলেন, সরকার ঘোষিত আগামী ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবেই। খালেদা জিয়া আপনাদের সালাম দিয়েছেন ও ধানের শীষে ভোট দেয়ার জন্য দাওয়াত দিয়েছেন৷। আমি ধানের শীষ প্রতীকে বিজয়ী হয়েই বিগত ১৭ বছরের চেয়ে বেশি উন্নয়ন করবো পাঁচ বছরে।

এই ধারাবাহিকতায় আগামীতে বাসাইল ও সখীপুরের সকল মসজিদের বিপুল উন্নয়ন করা হবে বলে জানান তিনি।

এএইচ

কালিহাতী বিএনপির প্রার্থী ঘোষণায় হতভম্ব সাধারণ জনগণ ঘাটাইল আসনে আজাদ বা মাইনুলকে চান ঘাটাইলবাসী বাসাইল-সখীপুরে বিএনপি নেতা আহমেদ আযম খানের শোডাউন ফকির মাহবুব আনাম স্বপন মনোনয়ন পাওয়ায় মধুপুরে শ্রমিকদলের শোভাযাত্রা দেশের ৪ বন গবেষণা কেন্দ্রের দুরবস্থা, বরাদ্দের অভাবে হচ্ছে না সংস্কার অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা জনগণের অধিকার ফিরিয়ে আনতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: স্বপন ফকির জামায়াতের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি না বিএনপি ভূঞাপুরে বেড়াতে গিয়ে প্রেমিকার দায়ের কোপে প্রেমিক হাসপাতালে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে